নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:
নানা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্য দিয়ে অবশেষ
শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলো নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ভোটগ্রহণ। এর আগে সকাল ৮টায় একযোগে নগরীর ১৭৪ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে বিকাল ৪টা
পর্যন্ত।
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভোটকেন্দ্রে যায় ভোটাররা। নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। সকাল থেকেই বিভিন্ন বয়সী নারীদের ভোটকেন্দ্রে আসতে দেখা যায়।
মেয়র পদে সাতজন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী ‘নৌকা’ এবং বিএনপির অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোটযুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন।
এছাড়াও মেয়র পদের বাকি পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মাহবুবুর রহমান ইসমাইল ‘কোদাল’, এলডিপির কামাল প্রধান ‘ছাতা’, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাসুম বিল্লাহ ‘হাতপাখা’, কল্যাণ পার্টির রাশেদ ফেরদৌস ‘হাতঘড়ি’ এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি এজহারুল হক ‘মিনার’ প্রতীক নিয়ে এ ভোটে লড়েছেন। ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৫৬ ও সংরক্ষিত ৯ ওয়ার্ডে ৩৮ নারী প্রার্থী।
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভোটকেন্দ্রে যায় ভোটাররা। নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। সকাল থেকেই বিভিন্ন বয়সী নারীদের ভোটকেন্দ্রে আসতে দেখা যায়।
মেয়র পদে সাতজন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী ‘নৌকা’ এবং বিএনপির অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোটযুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন।
এছাড়াও মেয়র পদের বাকি পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মাহবুবুর রহমান ইসমাইল ‘কোদাল’, এলডিপির কামাল প্রধান ‘ছাতা’, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাসুম বিল্লাহ ‘হাতপাখা’, কল্যাণ পার্টির রাশেদ ফেরদৌস ‘হাতঘড়ি’ এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি এজহারুল হক ‘মিনার’ প্রতীক নিয়ে এ ভোটে লড়েছেন। ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৫৬ ও সংরক্ষিত ৯ ওয়ার্ডে ৩৮ নারী প্রার্থী।